Pages

Saturday, April 24, 2010

হ্যাকিং থেকে বাচার সাধারন কৌশল

কোন হ্যাকার গুপনে আপনার পিসিতে নজরদারি করছে না তো ? আপনার pc তে যদি Keylogger install হয় তাহলে হ্যাকার্রা আপনার সব তথ্য/পাসওয়ার্ড জেনে যাবে। এর অর্থ আপনি Keyboard এ যে সব সাইট এর ইউজার এবং পাসওয়ার্ড এ লগিন করবেন, তার সবই রেকর্ড হয়ে থাকবে।
Mozilla ব্যাবহারকারী Clickme নামের একটি Addon Install করে এই নজরদারি বন্ধ করতে পারেন।

এই Addon টির কাজ হলো আপনার Keystroke Encrypt করা। সুতরাং নিরাপত্তার জন্য এখান থেকে Addon টি নামিয়ে নিন- https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3383

ডান ক্লিকে দরকারি দুই কাজ

বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে, ফাইল, ফোল্ডার কপি বা মুভ করা হয়ে থাকে। চাইলে মাউসের ডান ক্লিক মেনুতে copy to folder move to folder নামের দুটি অপশন তৈরি করে ফাইল কপি/মুভ করার কাজটি আরও সহজ করতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করেন। নোটপ্যাড খুলবে।এবার এতে নিচের সংকেতগুলো হুবহু লিখুন।

Windows Registry Editor Version 5.00

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers]

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Copy To]
@=”{C2FBB630-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}”

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Move To]
@=”{C2FBB631-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}”
এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করুন Save as type হিসেবে। সবশেষে copytomoveto.reg নামে এটি সেইভ করুন।
লক্ষ করে দেখুন, নতুন একটি রেজিস্ট্রি আইকন তৈরি হয়েছে। এই আইকনে ক্লিক করে নির্বাচিত করুন। এখন যেকোনো ফাইল/ফোল্ডারে মাউস রেখে ডান ক্লিক করে দেখুন copy to folder ও move to folder নামের নতুন দুটি অপশন এসেছে।

6 Essential Tips to Speed up Windows 7


Without a doubt, Windows 7 is a much better operating system than its predecessors, but that doesn’t mean it is the speediest of them all. Due to the hardware requirement, those who still have their old computer may not get the same performance as good as they had with Windows XP. Even if the computer comes with all the latest hardware installed, there are still many factors that can substantially slow down the performance. In this article, we are going to show you 6 useful ways to improve the speed and performance of your Windows 7.

1. Disable Unnecessary Visual Effects
• Right click on “Computer” in windows start menu and choose “Properties”.
• Click on “Advanced System Settings” at the left pane.
• Under the “Advanced” tab, click on “Settings” under “Performance” category. Select the “Custom:” option.
• Look through the list and uncheck the effects that you have no used for it. (Note: For optimum result, uncheck all the check box except the last four items). Click OK.
• Restart your computer.

You will notice the result immediately.
2.Increase the Boot Speed
With this small tweak, you can decrease the boot time of your Windows 7.
• Press Windows Key + R to launch the Run window.
• Type “msconfig” and hit Enter. The System Configuration Window will appear.
• Under the “Boot” tab, find the box (on the right side) labeled with “Time out”. Generally it is set to 30.
• If you are using only one operating system then you can set the value as 0. But if you are using more than one, then set to 3.
• Check “No GUI Boot” option.

• Click the “Advanced Options” button.
• Check the box labeled with “Number of Processor” and select the number of processors in your computer. Most probably it will be 2.

• Now click “OK”.
• Click “Apply” and then “OK”.
Note: The above tricks will work only If you are using multi-core (more than one) processor in your computer.
3: Disable Windows Aero theme
Windows Aero theme is the eye candy in Windows Vista/7. While its performance was greatly improved in Win 7 as compared to Vista, it is still taking up a large amount of memory and squeezes the graphics card to its maximum. If you can live without the eye candy, then it is a great choice to disable it.
• Right click on the desktop and select “Personalize” .
• Chose One of the standard themes from the right hand side. “Windows 7 Basic” is a good choice.

4. Remove unwanted items from startup menu
Some of the applications that you have installed are automatically added tn the startup menu without your knowledge. If you are wondering why your Windows take so long to startup, they are mainly the culprit. The best way to fix this is to remove the unwanted programs and services from the startup menu.
• Press Windows Key + R and type “msconfig” in the run dialogue box.
• Go to the Startup tab. Uncheck the applications that you have no use for. (Make sure you do not remove any system services).
5.Use your USB flash drive as RAM
In Windows 7, there is this awesome and useful feature that allows you to use your USB flash drive as an external RAM.
Before you start, make sure that you are using a freshly formatted USB drive.
• plug in your USB drive. Right click on the USB drive in My Computer window and select Property.
• Under “Ready Boost” tab, check the box “Use this device”.
• Configure the space of your USB flash drive that you want to allocate for system speed.

6. Disable unnecessary system sounds
When it is active, the system sound can take up a lot of system resources and slow down the computer.
• Press Windows Key + R to open the Run window. Type “mmsys.cpl” and hit Enter.
• Go to the Sound tab. Select “No Sounds” from the Sound Scheme dropdown box.

পিডিএফ ফাইল যেভাবে তৈরী করবেন

অনেকেই আমার কাছে পিডিএফ ফাইল তৈরীর উপায় জানতে চেয়েছেন।তাদের জন্যই একটি সফটওয়্যারের লিংক দিচ্ছি। doPDF নামের ১.৪৫ মেগার এই সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই pdf ফাইল তৈরী করা যাবে। http://www.dopdf.com/
থেকে এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। যে ফাইল কে পিডিএফ করবেন সেটি খুলে print অপশনে যান, প্রিন্টার অপশনে “do pdf” নামে ১টি প্রিন্টার আছে। এটি select করে পিডিএফ ফাইলটি কোখায় সেভ করতে চান তা দেখিয়ে দিন।

পেনড্রাইভের পারফরম্যান্স সতেজ করবে Usbfresher

আপনি যখন আপনার প্রেনড্রাইভটি পিসিতে সংযুক্ত করেন তখন আপনার অজান্তেই নানা ধরনের অপ্রয়োজনীয় সিস্টেম ফাইল (যেমন thumbs.db, .trashes, .ds_store ইত্যাদি) আপনার পেনড্রাইভে জমা হয়। এর ফলে প্রেনড্রাইভের পারফর্মমেন্স কমে যায়।তবে Usbfresher নামক একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি এসব ফাইল অটোমেটিক বা ম্যানুয়েলি ডিলিট করতে পারেন। আর এই সফটওয়্যারটিতে কমন ফাইলগুলোর লিস্ট দেয়া থাকে যা গুলো অটো ডিলিট হয়ে যাবে।চাইলে আপনি ইচ্ছামত ফাইল এর এক্সেটশন যোগ করতে পারবেন। কাজের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনার কম্পিউটারের লোকাল ড্রাইভটিও অপ্রয়োজনীয় ফাইল সরাতে পারবেন। সফটওয়্যারটি এই লিংক থেকে ডাওনলোড করে নিন-
http://www.affinity-tools.com/usbfresher/

Thursday, April 22, 2010

উইন্ডোজের মজার টিপস

উইন্ডোজের কিছু লুকানো মজা আছে যা হয়তো অনেকেই জানেন না।সেরকমই কিছু ইপস এখানে দেয়া হলো।

Windows Funny Speaks:

(১) প্রথমে control panel-এ যেতে হবে
(২) “speech” ওপেন করুন
(৩)”preview voice” -এ গিয়ে টাইপ করুন SOY
(৪) “preview voice”-প্রেস করুন



Windows Error Speaks:
(১) প্রথমে control panel-এ যেতে হবে
(২) “speech” ওপেন করুন
(৩)”preview voice” -এ টাইপ করুন Crotch
(৪) “preview voice”-প্রেস করুন
“Crotch”-এর বদলে “Crow’s nest” উচ্চারন করে



Hidden Movie(লুকানো সিনেমা):
Start /Run এ গিয়ে টাইপ করুন telnet towel.blinkenlights.nl
Star Wars মুভি ASCII কোডে দেখা যাব।
[hidden movie দেখার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে]



Windows Classic Scroll Bars:
(১) MS Paint খুলুন
(২) Image অপশন থেকে Attributes-এ যান
(৩) size ৫০x৫০ ইঞ্চি করুন
(৪)OK ক্লিক করুন
(৫)Text Tool সিলেক্ট করুন
(৬)একটি Textbox তৈরী করুন
(৭)এবার খালি জায়গায় ক্লিক করুন
Scroll Bar পরিবর্তন হয়ে যাবে।




Microsoft Word :
Microsoft Word খুলে টাইপ করুন =rand (2, 9)
এটি পরীক্ষা করার জন্য বিভিন্ন শব্দের দ্বারা তৈরী একটি text file। আপনি ইচ্ছা করলে 2 এবং 9-র পরিবর্তে অন্য সংখ্যা ব্যবহার করতে পারেন।
প্রথম সংখ্যা দ্বারা প্যারাগ্রাফ সংখ্যা এবং দ্বিতীয় সংখ্যা দ্বারা প্রতি প্যারাগ্রাফে বাক্য সংখ্যা প্রকাশ করে।
Microsoft Word খুলে ctrl+alt+NumPlus একসঙ্গে প্র্বেস করুন।
Cursor-এর অদ্ভুত shape আসবে।

কম্পিউটারের হ্যাং সমস্যা দূর করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো যায়।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।

Wednesday, April 21, 2010

বাড়িয়ে নিন পিসির গতি,নেটের স্পীডও বাড়বে দ্রুত

পিসির পারফরম্যান্স কমে যাওয়া বা স্লো হয়ে যাওয়া একটি কমন সমস্যা ।আমি আজকে যে সফটওয়্যারের কথা বলবো সেটি আপনার পিসির পারফরম্যান্স বাড়াতে যথেষ্ট সহায়ক হবে ।আর সফটওয়্যারটির সাইজও খুব বড় নয়।মাত্র ২ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি পিসির স্পীড বাড়নো ছাড়াও আরো যে সুবিধাগুলো পাবেন তা হলো-

-ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করতে পারবেন দ্রুত।
-Ram এর কতটুকু জায়গা ব্যবহার হয়েছে আর কতটুকু খালি আছে জানতে পারবেন।
-ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে তৈরী হওয়া অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারবেন

এখন আপনিই ভেবে দেখুন সফটওয়্যারটি আপনার কাজে লাগবে কি না।আমার পিসিতে তো ভালোই কাজে দিচ্ছে। Speeditup নামের এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে নামিয়ে নিন-http://register.freeze.com/download/downloadpop.aspx?shortname=speeditup&a=8164&f=homepage

ভাইরাসের হাত থেকে পেনড্রাইভ বাচাবেন যেভাবে

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।

সফটওয়্যার ছাড়াই LOCK করুন যেকোন ফোল্ডার

মনে করুন আপনি যে ফোল্ডার লক করবেন তার নাম Love এবং এটি
রয়েছে E ড্রাইভে,তার মানে এর path E:\love
ফোল্ডারটি লক করার জন্য ডেস্কটপে নোটপ্যাড ওপেন করুন এবং লিখুন-
ren love love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
নোটপ্যাডটি lock.bat নামে সেভ করুন।
এবার আরেকটি নোটপ্যাড খুলুন এবং লিখুন-

ren love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} love

নোটপ্যাডটি key.bat নামে সেভ করুন।
তৈরীকৃত lock.bat ও key.bat ব্যাচ ফাইল দুটি E ড্রাইভে নিয়ে আসুন।আপনার কাজ হয়ে গেছে। এখন lock.bat ফাইলে কীক করলেই ফোল্ডারটি লক হয়ে যাবে।আর ফোল্ডারটি আনলক করতে key.bat ফাইলে কীক করুন।

সি ড্রাইভের যত্ন নেবে “সি ক্লীনার”

আপনি হয়তো জানেন না আপনার অজান্তে আপনার পিসিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমে আছে ।সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়,যার ফলে এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সি ড্রাইভে জমা হয়।সি ড্রাইভ পরিস্কার করার জন্য আপনি “সি ক্লীনার নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://download.cnet.com/ccleaner/ থেকে ডাওনলোড করে নিন।
সফওয়্যারটি একবার ব্যবহার করলেই আপনি এর গুরুত্ব বুঝতে পারবেন।আমার কিছু বলার প্রয়োজন হবে না।

কথা বলবে ফায়ারফক্স!

জনপ্রিয় মুক্ত সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করার সময় লেখাকে (টেক্সট) কথায় রূপান্তর করা যায়। এ জন্য ‘স্পিক ইট’ নামের অ্যাড অন ইনস্টল করতে হবে। ১০ কিলোবাইটের এই প্রোগ্রাম https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। ইনস্টলের করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার পছন্দমতো টেক্সট নির্বাচন করে এবং মাউসে ডান ক্লিক দিয়ে পপআপ মেনুর নিচে Say It অপশনে ক্লিক করলেই টেক্সট শোনা যাবে।

র‌্যামের গতি বাড়িয়ে নিন

উইন্ডোজ ব্যবহারের সময় অনেক Page File তৈরি হয়, Page File ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই Page File কম্পিউটারে জমা হয়ে RAM-এর গতি কমিয়ে দেয়। কম্পিউটার বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফাইলগুলো আপনি মুছে ফেলতে পারেন। এ জন্য Start থেকে control panel-এ যান। এখান থেকে Administrative Tools/Local Security Policy/Security Settings/Local Policies/Security Options ঠিকানায় যান। ডানপাশের Shutdown : Clear virtual memory page file অপশনে দুই ক্লিক করুন এবং অপশনটি Enable করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন কম্পিউটার বন্ধের সময় virtual memory page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এ ছাড়া Start/run-এ গিয়ে Tree লিখে Enter চাপলে Ram-এর গতি কিছুটা বাড়বে। এই কাজটি মাঝেমধ্যে করলে আপনার কম্পিউটার গতিশীল থাকবে।

Tuesday, April 20, 2010

জিমেইলে পাঠান যেকোন ফাইল

জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।

বাড়িয়ে নিন পেনড্রাইভের জায়গা

সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন,৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run - এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অর হবে,যেমন L ড্রাইভে হলে হবে L)এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান কীক করে Properties এ যান।এখান থেকে ’ Compress Drive to Save Disk Space ’ অপশনে টিক দিয়ে ঙক করুন,এখন ’ Apply To Sub Folders and Files ’ অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।

মেইল এলেই জানাবে MOZILLA FIREFOX

ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় মুক্ত সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সের সাহায্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন আসা ই-মেইল সম্পর্কে জানা যায়। ওয়েব মেইল নোটিফায়ার নামের একটি প্রোগ্রাম দিয়ে এ কাজটি করা যায়। প্রোগ্রামটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ addon/4490 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এবার ব্রাউজারটি পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার ডান পাশে যুক্ত হওয়া ই-মেইলের আইকনটিতে ক্লিক করে Preference অপশনে যান। এবার ড্রপডাউন মেনুতে google,yahoo,hotmail এর নাম রয়েছে। এখন Username ও Password বসিয়ে আপনার সবগুলো এ্যাকাউন্ট একে একে add করে নিন। এরপর থেকে নতুন মেইল এলে নিচের আইকনে সংকেত দেখাবে।

Monday, April 19, 2010

মজিলার স্পীড বাড়ানোর ১০০% কার্যকরী টিপস

ইতিপূর্বে আমি এই টিপসটি আমার ব্লগে দিয়েছি।কিস্তু এই টিপসটি অনেকেই খুজে পাচ্ছেন না বলে আমাকে জানিয়েছেন।তাই আপনাদের অনুরোধে পুনরায় পোস্টটি প্রকাশ করলাম।যেটি দিয়ে আমি হাই স্পীডে নেট ইউজ করছি ।কিন্তু অনেক বন্ধুই সে টিপসটি যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারছে না বলে আমাকে জানিয়েছে।নে ব্যবহারের ফলে পিসিতে প্রচুর অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয় যা না মুছলে ধীরে ধীরে নেট স্লো হবেই।সেজন্য হয়তো আমার টিপসটি অনেকে কাজে লাগাতে পারছে না।সেজন্যই আজকে আবার মজিলার স্পীড বাড়ানোর টিপস দিচ্ছি,এই ফলো করলে নিশ্চিত ভাবে নেটের গতি বাড়বে।জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে নতুন নতুন বিভিন্ন বৈশিষ্ট যোগ করার ব্যবস্থা। মুক্ত এবং ফ্রি এই ব্রাউজারের গতি বাড়িয়ে নিতে ম্যানুয়ালী কিছু কনফিগার করে নিতে পারেন। এজন্য এড্রেসবারে about:config লিখে এন্টার করুন, তাহলে ফায়ারফক্স কনফিগারেশন আসবে।
এখন network.http.pipelining এর মান true দিন (Preference এর উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলেই false থেকে true হবে)। একই ভাবে network.http.proxy.pipelining, network.dns.disableIPv6 এবং plugin.expose_full_path এর মান true নির্ধারণ করুন। এছাড়াও network.http.pipelining.maxrequests এর মান ৪ এর পরিবর্তে ৮ দিন।
এবার nglayout.initialpaint.delay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০। Preference তৈরী করতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে New এ ক্লিক করুন এবং ডান থেকে String/integer/boolean নির্বাচন করুন, এরপরে Preference এর নাম লিখে Ok করুন এবং পরবর্তি উইন্ডোতে ভ্যালু লিখে বা নির্বাচন করে Ok করুন।
একই ভাবে content.notify.backoffcount নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ৫, ui.submenuDelay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০, content.max.tokenizing.time নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 2250000, content.notify.interval নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 750000, browser.cache.memory.capacity নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 65536|
এবার content.interrupt.parsing এবং content.notify.ontimer নামে নতুন বুলিয়েন Preference তৈরী করুন এবং মান true দিন। ব্যাস এবার দেখুন ফায়ারফক্সের গতি আগের তুলনায় বেড়েছে।

সফটওয়্যার ছাড়াই ভিডিও নামান ইউটিউবসহ যেকোন সাইট থেকে

ইউটিউবটি থেকে ভিডিও নামানোর জন্য সফটওয়্যার লাগে বলে বিষয়টি অনেকের কাছে ঝামেলার মনে হয়।আজকে আপনাদের একটি
Addons এর কথা বলবো যা ডাওনলোডারের কাজ করবে।যদিও
এখন কিছৃ কিছু সাইট থেকে সরাসরি ইউটিউব ভিডিও নামানো যায়।তবে সেগুলো শুধু ইউটিউবের জন্য।
কিন্তু এই addons দিয়ে ভিডিও শেয়ারিংয়ের অন্যান্য সাইট থেকেও
আনায়াসে ভিডিও নামানো যাবে।কোন কোন সাইট এই Addons সাপোর্ট করবে তার তালিকা Addonsটির ভেতরেই লেখা আছে।
‘video download helper’ নামের Addons টি, https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3006 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এরপর ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন।এখন ইউটিউবে যান।খেয়াল করুন ব্রাউজারের ওপরে টুলস মেনুর পাশে একটি নতুন আইকন এসেছে( ভিডিওর সাইটে গেলেই আইকনটি ঘুরবে)।আপনার পছন্দের গানের লিংকটি খুজে বের করুন< ব্রাউজারের ওপরে নতুন আইকনটিতে ক্লীক করে media-তে যান।এখানে গানের ফাইলের নাম দেখা যাবে,এটি select করুন।এখন ভিডিওটি সরাসরি ডাওনলোড করতে download বাটনে ক্লীক করুন,আর যদি ভিডিওটি পছন্দের ফরম্যাটে কনভার্ট করে নিতে চান তাহলে convert & download বাটনে ক্লীক করুন।

আপনি চাইলে শেয়ার করার জন্য গানের লিংকটি প্রিয়জনের মুঠোফোনেও পাঠাতে পারবেন।এজন্য আপনাকে একটা রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।কষ্ট করে বিনামূল্যের এই রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।এরপর media থেকে গানটি select করে send to mobile বাটনে ক্লীক করুন।এখন গানের নাম লিখে ok করে মোবাইল নম্বরটি লিখে send বাটনে চাপুন।ব্যাস কাজ শেষ।

ডিলিট হয় না এমন যেকোন ফাইল ডিলিট করুন ছোট্ট একটি সফটওয়্যার দিয়ে

এমন কত ফাইল তো রয়েছে আপনার পিসিতে যা আপনি ডিলিট করতে চান কিন্তু করতে পারছেন না।বিশেষ করে ভাইরাস আক্রান্ত কিছু কিছু ফাইল তো উইন্ডোজ থেকে সরতেই চায় না।এরকম সমস্যায় আপনার কাজে লাগতে পারে “আনলকার” নামের ছোট্ট একটি কাজের সফটওয়্যার।মাত্র ২১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি যেকোন ফাইল করতে পারবেন,মুভ করতে পারবেন,রিনেম করতে পারবেন।http://download.cnet.com/Unlocker/3000-2248_4-10493998.html এখান থেকে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন।এরপর আনলকার ইনস্টল করুন।এখন যে ফাইলটি ডিলিট করতে চান সেটিতে রাইট ক্লীক দিয়ে unlocker অপশনে গিয়ে ফাইলটি আনলক করুন।এখন পুনরায় আনলক অপশনে গেলে একটি ড্রপডাওন মেনু পাবেন,যেখান থেকে সহজেই ফাইলটি delete/move/rename করতে পারবেন।

Sunday, April 18, 2010

পাল্টে ফেলুন উইন্ডোজ আইকন

উইন্ডোজের নিজস্ব আইকন দেখতে একঘেয়েমি লাগছে? তাহলে উইনআইকন কাস্টমাইজার নামের সফটওয়্যারটি www.speedapps.com/winicon_customizer.htm থেকে ডাউনলোড করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করলে উইন্ডোজের সব আইকন দেখা যাবে। এখানে যে আইকন পরিবর্তন করতে চান সেটি নির্বাচন করে ডানে Edit বাটনে ক্লিক করুন। এরপর Relocate এ ক্লিক করে সফটওয়্যারটির ভিতরে দেয়া ৩০০ আইকন থেকে অথবা Open File এ ক্লিক করে আপনার নিজস্ব আইকন এনে নির্বাচন করে Ok করুন। এখন Apply বাটনে ক্লিক করে ফাইল মেনু থেকে Save Modifications এ ক্লিক করে পরিবর্তন কার্যকর করুন।
 
double glazing